Ads 468x60px

AddThis

বিটিভিকে জনপ্রিয় করার ৬ দফাঃ যে কোন টিভি চ্যানেল ব্যাবহার করতে পারে

/  শুক্র – শনি বার দুদিন পুরোনো দিনের ছায়াছবি দেখাতে হবে ।  আধুনিক ছবির মধ্যে জলিল সারের গুলা দেখানো যেতে পারে, পাবলিক কমেডি ভালই পায়।  


নির্বাচনী প্রচারণায়ে রঙ্গ/রাজ নীতি

ভোটারদের মন আকর্ষণের জন্য গাজীপুরে দুই প্রার্থীর পক্ষে দেশের মিডিয়া ব্যক্তিত্বগণ মাঠে নেমেছিলেন। সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ১৮ দলীয় জোট সমর্থিত প্রার্থী অধ্যাপক এমএ মান্নানের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় এক সপ্তাহ আগে মাঠে নেমেছিলেন জাসাস নেতা কণ্ঠ শিল্পী মনির খান। অন্যদিকে শেষ সময়ে এসে আজমত উল্লাহর পক্ষে সোমবার থেকে প্রচারনায় অংশ নিয়েছিলেন কণ্ঠ শিল্পী মমতাজঅভিনেত্রী তারানা হালিম এর আগে দুদিন প্রচারনায় অংশ নিয়েছিলেন 

রাজনীতি নয় যেন রঙ্গমঞ্চঃ মমতাজ থেকে কনকচাঁপা

রাজনীতি এখন ব্যবসায়ী ও মিডিয়া ব্যক্তিত্বদের হাতে চলে গেছে। কে কত ব্যবসা করবে, কে কত রঙ্গ করবে সেটা নিয়ে প্রতিযোগিতা। কিছুদিন আগে বিএনপিতে যোগ দিলেন সংগীতশিল্পী কনকচাঁপা। বৃহস্পতিবার রাতে (১৫-৮-১৩) গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে খালেদা জিয়ার উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে দলে যোগ দেন তিনি। এ খবর নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে। আমি কোন পক্ষের দল ভারি করতে আসি নি। শুধু দেখাতে চাই রাজনীতিতে তাদের উপস্থিতির মাত্রা। এবার দেখে নেয়া যাক মিডিয়া ব্যক্তিত্বদের মধ্যে যারা দেশের বড় বড় দলের মধ্যে অবস্থান করছেন।   

আরেকটি সত্য ঘটনা এবং ঐশীর ভবিষ্যৎ ?

২২ বছর বয়সী ম্যানিলা চৌধুরী তিতুমীর কলেজের ফিন্যান্স বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী ছিলেনএই ছাত্রী ২০১০ সালে চাকরি খুঁজতে গিয়ে শাকু নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয়। আটকে পড়ে তার প্রলোভনের জালে, প্রেম থেকে শুরু করে লিভ টুগেদার। ম্যানিলাকে বিয়ের আশ্বাস দিলেও বিয়ে করেনি শাকু। নামায় ইয়াবা ব্যবসায়। একপর্যায়ে ২০১১ সালে র‌্যাবরে হাতে গ্রেফতার হয় ম্যানিলা। ১০ মাস পর জামিনে মুক্তি পেয়ে আবারো সক্রিয় হয়ে ওঠে এ ম্যানিলা। 

ঐশীর নতুন ও ভয়ংকর তথ্য

অষ্টম শ্রেণীতে পড়াকালীন সময়ে মোট ৫ ধরনের মাদকে আসক্ত ছিল ঐশী। হেরোইন, পেথেড্রিন, ইয়াবা, অ্যালকোহল ও গাঁজা সেবনে অভ্যস্ত ছিল সে। প্রতি মাসেই নতুন নতুন পদ্ধতিতে বাবা-মাকে বলে সে প্রায় ৫০ হাজার টাকা হাতখরচ হাতিয়ে নিত। মূলত বন্ধুরাই তাকে বিভিন্ন ধরনের মাদক সরবরাহ করতো। যে নেশা জীবনের জন্য কাল হল সেই নেশাকে ভুলতে পারছে না ঐশী। 

ঐশী কেন এমনটা করলো ?

ইয়াবা এমন একটি মাদক, যা মানুষকে শুধু মৃত্যুর দিকেই ঠেলে দেয় না মৃত্যুর আগে ওই ইয়াবাসেবীকে পাগলে পরিণত করে ফেলে। প্রাথমিকভাবে ইয়াবার এই ভয়ঙ্কর রূপ কেউ বুঝতে পারে না। দীর্ঘ পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণের পর এমন প্রমাণ পেয়েছেন মাদকদ্রব্য নিরাময় কেন্দ্রের বিশেষজ্ঞরা। বাংলাদেশ মাদকাসক্ত চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কেন্দ্র বারাকার এডুকেটর ডিডক্স জাকিউল আলম মিলটন বলেন, মাদক মাত্রই মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর মাদক মানেই মৃত্যু। মাদক সেবনকারী বিভিন্নভাবে ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে এগোতে থাকে। কিন্তু ইয়াবা এমন একটি ভয়ঙ্কর মাদক, যা মানুষকে শুধু মেরেই ফেলে না মারার আগে ওই মানুষকে পাগলে পরিণত করে ফেলে। যার পাগলামির কারণে গোটা পরিবার ধ্বংস হয়ে যায়।

নিকিতা: THE ‘ইয়াবা –সুন্দরী’

সেই নিকিতা-সুন্দরীকে নিশ্চয়ই ভুলে যাননি  পাঠক ? আজ থেকে মাত্র কয়েক বছর আগের কাহিনী। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক-আমলের বিশেষ অভিযানে অন্ধকার জগৎ থেকে প্রকাশ্যে মুখ দেখাতে বাধ্য হয়েছিলেন যে কথিত মডেলনিকিতা, তার স্খলনের মূলে কোন বস্তুটি ছিল, তাও নিশ্চয়ই পাঠক বিস্মৃত হননি। কেননা, নায়িকা-সদৃশ সুন্দরী নিকিতার প্রসন্নকপালে সেদিন ওই বস্তুটির কল্যাণেই জুটেছিল ইয়াবা-সুন্দরীর তকমা। অনেকে ইয়াবা-নিকিতা নামেই তাকে আজবধি মনে রেখেছে। এটি পুরাতন খবর। 

পিতা-মাতাকে খুন করে ঐশী যা করেছিলো

নিজের পিতা-মাতাকে খুন করেই ক্ষান্ত হয়নি ঐশী। নিথর ও রক্তাক্ত মায়ের শরীর থেকে গহনাও খুলে নিয়েছে। রান্নাঘর থেকে বঁটি এনে স্বপ্না রহমানের কোমরে থাকা বাসার চাবির গোছা কেটে নেয়। এরপর একে একে কানের দুল, গলার চেইন, হাতের বালা ও নাকফুল খুলে নেয়। আলমারিতে রক্ষিত আরও স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে ব্যাগে ভরে বাসা থেকে বেরিয়ে যায়।  

ঐশীর স্কুলজীবন ও ডজনখানেক বয়ফ্রেন্ড

ঐশীর শিক্ষাজীবন শুরু হয়েছিল মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলে। সেখানকার ধর্মীয় রীতিনীতি ও নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন তার ভাল লাগেনি। ছেলেদের টুপি ও মেয়েদের স্কার্ফ পরা অসহ্য মনে হয়েছে তার কাছে। তখন থেকেই তার ধারণা জন্মে- ওই স্কুলে পড়াশোনা করলে পার্থিব জীবনের সকল সৌন্দর্য উপভোগের পথ বন্ধ হয়ে যাবে। অদেখাই রয়ে যাবে সৃষ্টির আসল সৌন্দর্য। এ ধারণা থেকে স্কুল বদল করতে বাবা-মাকে চাপ দিতে থাকে। বায়না ধরে ইংলিশ মিডিয়াম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান- অক্সফোর্ড স্কুলে ভর্তির।

ঐশীর সুইসাইডাল নোট

উচ্চাকাঙ্খি ঐশী জীবনকে উপভোগ করতে গিয়ে নেশার জগতে হারিয়েছিলআনন্দ খুঁজতে গিয়ে জড়িয়েছিল অনৈতিক সম্পর্কের অচ্ছেদ্য জালে। দীর্ঘদিনের এমন অভ্যস্ত ও বেপরোয়া  জীবনে হঠাৎ করেই নেমে আসে বাধা। বাবা-মায়ের অতি শাসনের কবলে তিন মাস ধরে ফ্ল্যাটে বন্দি হয়ে পড়ে। কেড়ে নেয়া হয় মোবাইল ফোন। এতে ভীষণ হতাশ হয়ে পড়ে ঐশী। বেঁচে থাকার আশা হারিয়ে ফেলে। মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে অবাধ মেলামেশায় পিতা-মাতার আকস্মিক বাধা ও মাদকের নেশার ছোবলে।  একপর্যায়ে আত্মহত্যা করে সকল হতাশা থেকে মুক্তির উপায় খুঁজতে থাকে।
চিঠিটি হুবহু তুলে ধরা হলো-

বাঙালি মেয়ে ঐশী কি করত ?

১৭ বছরের মেয়ে ঐশী, দেখতে শুনতে ভালই কিন্তু কি করল সে?

আসুন যেনে নি তার কিছু কার্যকলাপ 

নোয়াখাইল্যা গীত - হাঁসতে হাঁসতে মারা যান



টিকেট কাডি মানুষ যেদিন চান্দে যাইবো ভাই
চান্দের মা বুড়িরে দেখি রইবো ভেটকাই...(x২)

মার্ক জুকারবার্গ যদি বাঙ্গালী কোন মেয়ে কে বিয়ে করতেন !

চায়নীজ মেয়ে বিয়ে না করে ফেসবুকের জনক মার্ক জুকারবার্গ যদি বাঙ্গালী কোন মেয়ে কে বিয়ে করতেন, তাহলে কি হতো? ::~ 

 ** বিয়েতে ১০০-১৫০ ভরি সোনার গহনা দেওয়া লাগত! এতে জুকারবার্গের ব্যপক অর্থের প্রয়োজন হত! আর সেই অর্থ যোগাতে ফেসবুকের ৩%-৪% শেয়ার বিক্রি করে দিতে হত!

 ** বিয়ে বাড়িতে ঢোকার আগেই গেট ধরা কালচারে সিস্টেম খেয়ে জুকারবার্গ তার একগাদা শালা-শালীদের খপ্পড়ে পড়তো! তাকে লবনের লেমন জুস খেতে হত! এরপর টাকার জন্য শালা-শালীদের হাউকাউ কাউমাউ শুনতে শুনতে মানিব্যাগ হালকা করে সেখান থেকে মুক্তি পেতে হত! 

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালোবাসার কোর্স!

ভারতের কলকাতায় অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালোবাসার ওপর বিশেষ কোর্স চালু করা হয়েছে। ‘ভালোবাসা’ কোর্সটি পড়াবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ। এতে মূলত ভালোবাসার তাত্ত্বিক দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে।

প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বৈচিত্র্যপূর্ণ নানা বিষয় পড়ানোর জন্য একটি উদ্যোগ নেওয়া হয়। এতে শিক্ষার্থীরা মূল বিষয়ের পাশাপাশি ভিন্ন বিভাগের কোর্সও পড়ার সুযোগ পাবেন। যেমন বিজ্ঞানের একজন শিক্ষার্থী এখন ইচ্ছে করলে মানবিক বিভাগের কোর্স নিতে পারবেন। আবার মানবিকের শিক্ষার্থীরাও চাইলে বিজ্ঞানের দু-একটি কোর্স পড়ে দেখার সুযোগ পাবেন। ভারতের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ধরনের উদ্যোগ এটিই প্রথম।

ফেসবুক ডিস-অর্ডার

আচ্ছা নিজেকে একটু প্রশ্ন করুনতো  ফেসবুক আপনাকে কী দিতে পারে?  একটু ভাবুন -
গবেষণায় দেখা গেছে, ফেসবুকের ব্যবহার আপনাকে দিতে পারে একরাশ দুঃখ আর হতাশা যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা দাবি করেছেন গবেষণালব্ধ ফলাফলের বরাত দিয়ে গবেষকেরা জানান, ব্যবহারকারীরা যত বেশি সময় ফেসবুক ব্যবহার করেন, তত বেশি তাঁরা নিজের জীবন নিয়ে হতাশ হন, আর নিজের দুঃখ বাড়িয়ে তোলেন