রাজনীতি
এখন ব্যবসায়ী ও মিডিয়া ব্যক্তিত্বদের হাতে চলে গেছে। কে কত ব্যবসা করবে, কে কত রঙ্গ করবে সেটা
নিয়ে প্রতিযোগিতা। কিছুদিন আগে বিএনপিতে যোগ দিলেন সংগীতশিল্পী কনকচাঁপা। বৃহস্পতিবার
রাতে (১৫-৮-১৩) গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে খালেদা জিয়ার
উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে দলে যোগ দেন তিনি। এ খবর নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা
হয়েছে। আমি কোন পক্ষের দল ভারি করতে আসি নি। শুধু দেখাতে চাই রাজনীতিতে তাদের
উপস্থিতির মাত্রা। এবার দেখে নেয়া যাক মিডিয়া ব্যক্তিত্বদের মধ্যে যারা দেশের বড় বড় দলের
মধ্যে অবস্থান করছেন।
কবরী সারোয়ার
(নারায়ণগঞ্জ-৪)
আসাদুজ্জামান নুর (আওয়ামী লীগের
কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক ও নীলফামারী-২ আসনের সংসদ সদস্য )
মমতাজ,
তারানা হালিম (সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি)
এছাড়া
লীগে আছেনঃ মিজু আহমেদ, এটি এম শামসুজ্জামান,
প্রবীর মিত্র, নায়ক রুবেল, এফডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়,
আঁখি আলমগীর ।
বিএনপিতে যারা আছেন ---
কণ্ঠ
শিল্পী মনির খান, আসিফ, কনকচাঁপা।
এছাড়া
দলে আছেনঃ চলচ্চিত্রকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার, বাদল আহমেদ, অভিনেতা
হেলাল খান।
জাতীয় পার্টিতে আছেন ---
জাতীয় পার্টিতে আছেন ---
নায়ক সোহেল রানা এরশাদের
নির্বাচন বিষয়ক উপদেষ্টা ।
জামাতে
আছেন ---
নায়ক
মিঠুন
ইলিয়াস কাঞ্চনঃ কাঞ্চন সামাজিক আন্দলনে গুরত্তপূর্ণ অবদান
রাখছেন। তিনি তার স্ত্রীর সড়ক দূর ঘটনায় মৃত হবার পর থেকে 'নিরাপদ সড়ক নিরাপদ জীবন' শ্লোগানে
দীর্ঘদিন কাজ করে যাচ্ছেন।
এছাড়া
শোনা যাচ্ছে যে, ইলিয়াস কাঞ্চন, KING
সাকিব খান, ATN এর চেয়ারম্যান মাহফুজ রহমান
ও রাজনীতিতে আসবেন।
শেষ
করতে চাই বাকের ভাই খ্যাত আসাদুজ্জামান
নূরের কথা দিয়ে। তিনি বলেছেন, মেধাবীরা এখন রাজনীতিতে আসতে চাচ্ছে না। রাজনীতি হঠাৎ
নেতা আর ব্যবসায়ীদের দখলে। ফলে দেশের সার্বিক উন্নয়নের
পরিবর্তে ক্রমাবনতি ও সংকট সৃষ্টি হচ্ছে। তিনি বলেন, দেশ পরিচালনার
জন্য সব ধরণের নীতিমালা প্রণীত হয় সংসদে। সেখানে দেশের সেরা মেধাবীদেরই যাওয়া
উচিৎ।
কেউ
কি বাদ পড়েছে ? প্লিজ কমেন্টের মাধ্যমে
বলুন
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন